বদরুল আমীন ময়মনসিংহ।
চাকরি নয় সেবা এই শ্লোগানে বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে এই প্রথমবারে ময়মনসিংহ জেলায় কোন রাজনৈতিক বিবেচনা ও অনৈতিক সুযোগ সুবিধা ছাড়াই মেধা ও যোগ্যতা বিবেচনায় ১১৫ জন তরুণ- তরুণীর পুলিশে চাকরি দেয়ার চুরান্ত বাছাই শেষ হয়েছে।
এদের মধ্যে ১১৫ জন পুরুষ – নারী সদস্য রয়েছে। অপেক্ষমান রয়েছে আরো ৩৫ জনের মত। মেডিকেল বা পুলিশের তদন্তে কেউ বাদ পড়লে অপেক্ষমান তালিকা থেকে যুক্ত হবেন প্রার্থীর বাছাই পর্বে ৬ ধাপে শারিরীক পরীক্ষা বাদেও লিখিত পরীক্ষা নেয়া হয়। দৌড়, লম্বা লাফ, উচ্চ লাফ, উজন টানা, রশি ধরে উপড়ে উঠা ও লিখিত পরীক্ষা, মৌখিক পরীক্ষা রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ৪ নবেম্বর রাত ১১ টায় পুলিশ লাইন্স এ আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগ্যদের নাম ঘোষণা করেন নিয়োগ প্রধান এসপি মোহাম্মদ আহমার উজ্জামান পিপিএম (বার) এ সময় উপস্থিত ছিলেন নিয়োগ পরীক্ষা বোর্ডের সদস্য নেত্রকোনা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আল আমীন, জামালপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির ও জেলার উর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা বৃন্দ। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের শুভেচ্ছা জানান এসপি মোহাম্মদ আহমার উজ্জামান পিপিএম (বার)।
পুলিশের আইজিপি ড: বেনজীর আহমেদ বিপিএম(বার) উদ্যোগে শারীরিক সক্ষমতা ও মেধার ভিত্তিতে এবং সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সাথে ময়মনসিংহ জেলার পুলিশের “ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে নিয়োগ লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় চূড়ান্ত ভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থী পুলিশে চাকরি পেয়েছে। এটাকে বর্তমান সরকারের সাফল্য হিসেবে দেখছে পুলিশ বাহিনী।